সঠিক
উপায়ে চুলের যতনই সুন্দর চুলের চাবিকাঠি। আপনি যদি সঠিক উপায়ে চুলের
যতননেন তাহলে অনেক সমস্যা থেকেইে আপনি মুক্ত থাকতে পারবেন। যেমনঃ- খুশকি,
মাথার তালুর ইনফেকশন, চুল পড়া, চুলের অকাল পক্কতা ইত্যাদি। নিচে উল্লেখিত
১১ টি সহজ টিপস যদি আপনি ফলো করেন, তাহলে আপনার চুল ও মাথার তালু হবে
সুন্দর ও স্বাস্থ্যবান।
১) সপ্তাহে অন্তত তিন দিন আপনার চুল পরিস্কার করুন কোন হারবাল শ্যাম্পু দিয়ে (যেমন - মডার্ণ হারবাল শ্যাম্পু)।
২) মাথার তালুতে সরাসরি শ্যাম্পু প্রয়োগ করবেন না। প্রথমে শ্যাম্পু অল্প পানি দিয়ে মিশিয়ে নিন তারপর মাথার তালুতে হালকাভাবে ম্যাসাজ করে লাগান অনধিক ২ মিনিট।
৩) আপনার যদি খুশকি থাকে তাহলে, এ্যন্টি-ড্যানড্রাফ শ্যাম্পু ব্যবহার করুন এবং মাথার তালু পরিস্কার রাখুন চুলের সু-স্বাস্থ্যের জন্য।
৪) মাথায় যদি খুশকি থাকে, তাহলে কোন সাধারন তেল কখনোই ব্যবহার করবেন না। সাধারন তেল ব্যবহারে আপনার মাথার তালুতে ইনফেকশন দেখা দিতে পারে। (আর্ণিকা হেয়ার অয়েল, মারগান্ডি হেয়ার অয়েল, জবা-কুসুম তেল, মডার্ণ হার্বাল তেল ইত্যাদি ব্যবহার করতে পারেন)। খুশকি সারাতে খেতে পারেন হোমিওপ্যাথিক ঔষধ, ভাল ফল পাবেন।
৫) কখনোই ভেজা চুল আচড়াবেন না। ভেজা চুল আচড়ানো চুল পড়ে যাবার সহজ পদ্ধতি। চুল প্রথমে টাওয়েল দিয়ে ভালভাবে মুছে নিন, তাপর একটু হালকা শুকিয়ে পরিস্কার চিরুনি দিয়ে আচড়ে নিন।
৬) আপনার যদি লম্বা চুল থাকে তাহলে চুল আচড়াতে প্রথমে হাতের আঙ্গুলি ব্যবহার করুন চিরুনির সাথে।
৭) চুল আচড়াতে ফাকা মোটা দাতের চিরুনি ব্যবহার করুন সবসময়।
৮) সবসময় পরিহার করুন অপ্রয়োজনীয় কসমেটিক সামগ্রী যেমন - চুলের জেল, ক্রিম, হেয়ার কালার ইত্যাদি। এগুলোর প্রভাবে আপনার চুলের স্থায়ীভাবে রাসায়কি ক্ষতি হতে পারে। যা আর নিরাময় সম্ভব না।
৯) যদি একান্তই চুলে রং করতে হয়, তাহলে এ্যামোনিয়া ফ্রি কালার ব্যবহার করুন।
১০) অন্যের ব্যাবহৃত চিরুনি, হেলমেট, ক্যাপ ইত্যাদি ব্যবহার হতে বিরত থাকুণ। কারন এথেকে আপনার মাথায় সংক্রামক রোগ হতে পারে।
১১) খুব শক্ত ভাবে চুল বাধবেন না। এবং একই দিকে প্রতিদিন বাধবেন না, কিছুদিন পর পর স্থান পরিবর্তন করে চুলের গিট বাধবেন।
আমি আশা করি, আপনি যদি এই সহজ টিপসগুলো মেনে চলেন, তাহলে আপনার ইতিমধ্যে যদি কোন খুশকি বা অন্য কোন সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে, তা সমাধান হয়ে যাবে ইংশা-আল্লাহ।
চুল পড়া প্রতিকারে ১৫ টি প্রাকৃতিক চিকিৎসাঃ
১) কিছুদিন নিয়মিত সেবন করুন ১ টেবিল চামচ তিশি/মষনা (ফ্ল্যাক্সসিড) একগ্লাস পানির সাথে সকালে খালি পেটে। এতে আছে ওমেগা-৩ তৈলাক্ত অম্ল (ফ্যাটি এসিড) যা আপনার চুলের বৃদ্ধির জন্য অপরিহার্য।
২) প্রতিদিন সকালে একটি আমলকি (আমলা) খান।
৩) ৫টি কাজুবাদাম পানির সহিত বেটে মাথায় লাগিয়ে সারারাত রাখুন।
৪) আপনার খাদ্যতালিকায় রাখুন বিভিন্ন ধরনের প্রাকুতিক পানীয়, কমপক্ষে ৮-১০ গ্লাস। যেমন - দুধ, মাঠা (ঘোল), ডাবের পানি, লেবুর সরবত এবং পানি।
৫) আপনি যদি নিরামিষভোজী হন তাহলে প্রতিদিন খাদ্যতালিকায় ছোট একবাটি ডাল রাখুন।
৬) প্রতিদিন আপনার খাদ্যতালিকায় একটি ডিম বা এক টুকরা মুরগীর মাংস রাখুন।
৭) চা/কফি যতো কম খেতে পারেন। না খাওয়া উত্তম।
৮) প্রতিদিন খালি পেটে মেথি ভেজানো পানি পান করুন এবং মাঝে-মধ্যে মেথির পেষ্ট সমস্ত মাথায় লাগিয়ে আধাঘন্টা রাখুন।
৯) চুল পরিস্কারের পর আধা চা-চামচ লেবুর রস পানিতে মিশিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। এটা চুলের জন্য বেশ উপকারি।
১০) প্রতিদিন কমপক্ষে ২কাপ নণীযুক্ত দুধ পান করুন।
১১) আপনার খাদ্যতালিকায় প্রতিদিন কিছু পরিমান সয়া প্রটিনযুক্ত খাদ্য রাখুন।
১২) আপনার খাদ্যতালিকায় প্রতিদিন ২-৩ টি ফল রাখুন। যেমন - দেশীয় মৌসুমি ফল (উত্তম), আপেল, আম, আঙ্গুর, পেপে, ষ্ট্রবেরী, কলা ইত্যাদি।
১৩) প্রতিদিন ভিটামিন ই সমৃদ্ধ খাবান খান। চীনা বাদাম, কাজুবাদাম, আখরোট, ঘৃতকুমারী ও সামদ্রিক খাবার ইত্যাদি।
১৪) প্রতিদিন লৌহ সমৃদ্ধ খাবার ও সবুজ শাক খান। এছাড়া ভুট্টা, গুড়, খেজুর ও ডুমুর খান।
১৫) রেড মিট বা পশুর মাংশ পরিহার করুন। ডিম, মাছ ও চর্বিমুক্ত মুরগীর মাংশ খান।
চুল পুনর্জীবিত করার উপায়ঃ
ওমেগা-৩ তৈলাক্ত অম্ল (ফ্যাটি এসিড) যা চুল পরা বন্ধ করে, চুলের বৃদ্ধিতে উৎসাহিত করে। কোথায় পাবেন ওমেগা-৩ তৈলাক্ত অম্ল (ফ্যাটি এসিড)? মাত্র এক টেবিল চামচ তিশি/মষনা (ফ্ল্যাক্সসিড) একগ্লাস পানির সাথে সকালে খালি পেটে সেবন করুন। তবে এটি অবশ্যই ভেজে গুড়া করে নিতে হবে। বেশী পরিমানে খেলে ডায়রিয়া হওয়ার সম্ভাবনা অধিক।
নিয়মিত তিশি/মষনা (ফ্ল্যাক্সসিড) সেবন কারীর চুল দেখে উল্লেখযোগ্যভাবে পার্থক্য বুঝা যায় যে, তার চুল পরা বন্ধ হয়েছে এবং আগের থেকে শক্ত ও মজবুত হয়েছে। ব্যবহার কারী খুব সহজেই বুঝতে পারে যে তার মাথার তালুতে সুন্দর দোলায়িত শক্ত চুল আছে। তিশি/মষনা (ফ্ল্যাক্সসিড) এ আছে কম মাত্রার কার্বোহাইড্রেট তাই যারা তাদের ষ্টার্চ ও সুগার কমাতে চান তারা এটি খেতে পারেন। এটি রক্তের এলডিএল বা (ক্ষতিকর) কলেষ্টরাল কমাতে সাহায্য করে। এটি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রন করে স্বাভাবিক স্তরে নিয়ে আসতে সহায়তা করে থাকে। এটি ক্যান্সার প্রতিরোধী।
বিভিন্ন খাবারের সাথে মিশিয়েও এটি খেতে পারেন পরিমিত মত্রায়।
তিশি/মষনা (ফ্ল্যাক্সসিড) সাধারণত বাদামী রংয়ের হয়ে থাকে। এটি আমাদের বাংলাদেশে তথা ভারত, চীন, কানাডা, আমেরিকা ও ইউরোপের দেশগুলোতে পর্যাপ্ত পরিমানে পাওয়া যায়।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াঃ তিশি/মষনা (ফ্ল্যাক্সসিড) এর কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও আছে। বিশেষ করে যাদের শরীরে এলার্জী আছে তাদের র্যাশ বের হতে পারে। শরীর চুলকাতে পারে। কোন কোন ক্ষেত্রে শ্বাসকষ্ট হতে পারে। চোখ দিয়ে পানি পরতে পারে।
শিশু ও গর্ভবতী মহিলাদের সেবন না করায় ভাল। কারন এত গর্ভপাতের আশংকা থেকে যায়।
এটি খাবার পর অনেকের পেটে অসাস্তিভাব দেখা দিতে পারে, ডায়রিয়া ও উদারাময় হতে পারে ।
***আশা করি এই পোষ্ট থেকে পাঠকেরা উপকৃত হবেন। এছাড়া যদি আপনার চুল পড়া, চুলের অকালপক্কতা রোধে, খুশকি ও মাথায় ইনফেকশন নিরাময়ে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা আপনাকে দিতে পারে স্থায়ী সমাধান।
ডাঃ হাবিবুর রহমান
১) সপ্তাহে অন্তত তিন দিন আপনার চুল পরিস্কার করুন কোন হারবাল শ্যাম্পু দিয়ে (যেমন - মডার্ণ হারবাল শ্যাম্পু)।
২) মাথার তালুতে সরাসরি শ্যাম্পু প্রয়োগ করবেন না। প্রথমে শ্যাম্পু অল্প পানি দিয়ে মিশিয়ে নিন তারপর মাথার তালুতে হালকাভাবে ম্যাসাজ করে লাগান অনধিক ২ মিনিট।
৩) আপনার যদি খুশকি থাকে তাহলে, এ্যন্টি-ড্যানড্রাফ শ্যাম্পু ব্যবহার করুন এবং মাথার তালু পরিস্কার রাখুন চুলের সু-স্বাস্থ্যের জন্য।
৪) মাথায় যদি খুশকি থাকে, তাহলে কোন সাধারন তেল কখনোই ব্যবহার করবেন না। সাধারন তেল ব্যবহারে আপনার মাথার তালুতে ইনফেকশন দেখা দিতে পারে। (আর্ণিকা হেয়ার অয়েল, মারগান্ডি হেয়ার অয়েল, জবা-কুসুম তেল, মডার্ণ হার্বাল তেল ইত্যাদি ব্যবহার করতে পারেন)। খুশকি সারাতে খেতে পারেন হোমিওপ্যাথিক ঔষধ, ভাল ফল পাবেন।
৫) কখনোই ভেজা চুল আচড়াবেন না। ভেজা চুল আচড়ানো চুল পড়ে যাবার সহজ পদ্ধতি। চুল প্রথমে টাওয়েল দিয়ে ভালভাবে মুছে নিন, তাপর একটু হালকা শুকিয়ে পরিস্কার চিরুনি দিয়ে আচড়ে নিন।
৬) আপনার যদি লম্বা চুল থাকে তাহলে চুল আচড়াতে প্রথমে হাতের আঙ্গুলি ব্যবহার করুন চিরুনির সাথে।
৭) চুল আচড়াতে ফাকা মোটা দাতের চিরুনি ব্যবহার করুন সবসময়।
৮) সবসময় পরিহার করুন অপ্রয়োজনীয় কসমেটিক সামগ্রী যেমন - চুলের জেল, ক্রিম, হেয়ার কালার ইত্যাদি। এগুলোর প্রভাবে আপনার চুলের স্থায়ীভাবে রাসায়কি ক্ষতি হতে পারে। যা আর নিরাময় সম্ভব না।
৯) যদি একান্তই চুলে রং করতে হয়, তাহলে এ্যামোনিয়া ফ্রি কালার ব্যবহার করুন।
১০) অন্যের ব্যাবহৃত চিরুনি, হেলমেট, ক্যাপ ইত্যাদি ব্যবহার হতে বিরত থাকুণ। কারন এথেকে আপনার মাথায় সংক্রামক রোগ হতে পারে।
১১) খুব শক্ত ভাবে চুল বাধবেন না। এবং একই দিকে প্রতিদিন বাধবেন না, কিছুদিন পর পর স্থান পরিবর্তন করে চুলের গিট বাধবেন।
আমি আশা করি, আপনি যদি এই সহজ টিপসগুলো মেনে চলেন, তাহলে আপনার ইতিমধ্যে যদি কোন খুশকি বা অন্য কোন সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে, তা সমাধান হয়ে যাবে ইংশা-আল্লাহ।
চুল পড়া প্রতিকারে ১৫ টি প্রাকৃতিক চিকিৎসাঃ
১) কিছুদিন নিয়মিত সেবন করুন ১ টেবিল চামচ তিশি/মষনা (ফ্ল্যাক্সসিড) একগ্লাস পানির সাথে সকালে খালি পেটে। এতে আছে ওমেগা-৩ তৈলাক্ত অম্ল (ফ্যাটি এসিড) যা আপনার চুলের বৃদ্ধির জন্য অপরিহার্য।
২) প্রতিদিন সকালে একটি আমলকি (আমলা) খান।
৩) ৫টি কাজুবাদাম পানির সহিত বেটে মাথায় লাগিয়ে সারারাত রাখুন।
৪) আপনার খাদ্যতালিকায় রাখুন বিভিন্ন ধরনের প্রাকুতিক পানীয়, কমপক্ষে ৮-১০ গ্লাস। যেমন - দুধ, মাঠা (ঘোল), ডাবের পানি, লেবুর সরবত এবং পানি।
৫) আপনি যদি নিরামিষভোজী হন তাহলে প্রতিদিন খাদ্যতালিকায় ছোট একবাটি ডাল রাখুন।
৬) প্রতিদিন আপনার খাদ্যতালিকায় একটি ডিম বা এক টুকরা মুরগীর মাংস রাখুন।
৭) চা/কফি যতো কম খেতে পারেন। না খাওয়া উত্তম।
৮) প্রতিদিন খালি পেটে মেথি ভেজানো পানি পান করুন এবং মাঝে-মধ্যে মেথির পেষ্ট সমস্ত মাথায় লাগিয়ে আধাঘন্টা রাখুন।
৯) চুল পরিস্কারের পর আধা চা-চামচ লেবুর রস পানিতে মিশিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। এটা চুলের জন্য বেশ উপকারি।
১০) প্রতিদিন কমপক্ষে ২কাপ নণীযুক্ত দুধ পান করুন।
১১) আপনার খাদ্যতালিকায় প্রতিদিন কিছু পরিমান সয়া প্রটিনযুক্ত খাদ্য রাখুন।
১২) আপনার খাদ্যতালিকায় প্রতিদিন ২-৩ টি ফল রাখুন। যেমন - দেশীয় মৌসুমি ফল (উত্তম), আপেল, আম, আঙ্গুর, পেপে, ষ্ট্রবেরী, কলা ইত্যাদি।
১৩) প্রতিদিন ভিটামিন ই সমৃদ্ধ খাবান খান। চীনা বাদাম, কাজুবাদাম, আখরোট, ঘৃতকুমারী ও সামদ্রিক খাবার ইত্যাদি।
১৪) প্রতিদিন লৌহ সমৃদ্ধ খাবার ও সবুজ শাক খান। এছাড়া ভুট্টা, গুড়, খেজুর ও ডুমুর খান।
১৫) রেড মিট বা পশুর মাংশ পরিহার করুন। ডিম, মাছ ও চর্বিমুক্ত মুরগীর মাংশ খান।
চুল পুনর্জীবিত করার উপায়ঃ
ওমেগা-৩ তৈলাক্ত অম্ল (ফ্যাটি এসিড) যা চুল পরা বন্ধ করে, চুলের বৃদ্ধিতে উৎসাহিত করে। কোথায় পাবেন ওমেগা-৩ তৈলাক্ত অম্ল (ফ্যাটি এসিড)? মাত্র এক টেবিল চামচ তিশি/মষনা (ফ্ল্যাক্সসিড) একগ্লাস পানির সাথে সকালে খালি পেটে সেবন করুন। তবে এটি অবশ্যই ভেজে গুড়া করে নিতে হবে। বেশী পরিমানে খেলে ডায়রিয়া হওয়ার সম্ভাবনা অধিক।
নিয়মিত তিশি/মষনা (ফ্ল্যাক্সসিড) সেবন কারীর চুল দেখে উল্লেখযোগ্যভাবে পার্থক্য বুঝা যায় যে, তার চুল পরা বন্ধ হয়েছে এবং আগের থেকে শক্ত ও মজবুত হয়েছে। ব্যবহার কারী খুব সহজেই বুঝতে পারে যে তার মাথার তালুতে সুন্দর দোলায়িত শক্ত চুল আছে। তিশি/মষনা (ফ্ল্যাক্সসিড) এ আছে কম মাত্রার কার্বোহাইড্রেট তাই যারা তাদের ষ্টার্চ ও সুগার কমাতে চান তারা এটি খেতে পারেন। এটি রক্তের এলডিএল বা (ক্ষতিকর) কলেষ্টরাল কমাতে সাহায্য করে। এটি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রন করে স্বাভাবিক স্তরে নিয়ে আসতে সহায়তা করে থাকে। এটি ক্যান্সার প্রতিরোধী।
বিভিন্ন খাবারের সাথে মিশিয়েও এটি খেতে পারেন পরিমিত মত্রায়।
তিশি/মষনা (ফ্ল্যাক্সসিড) সাধারণত বাদামী রংয়ের হয়ে থাকে। এটি আমাদের বাংলাদেশে তথা ভারত, চীন, কানাডা, আমেরিকা ও ইউরোপের দেশগুলোতে পর্যাপ্ত পরিমানে পাওয়া যায়।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াঃ তিশি/মষনা (ফ্ল্যাক্সসিড) এর কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও আছে। বিশেষ করে যাদের শরীরে এলার্জী আছে তাদের র্যাশ বের হতে পারে। শরীর চুলকাতে পারে। কোন কোন ক্ষেত্রে শ্বাসকষ্ট হতে পারে। চোখ দিয়ে পানি পরতে পারে।
শিশু ও গর্ভবতী মহিলাদের সেবন না করায় ভাল। কারন এত গর্ভপাতের আশংকা থেকে যায়।
এটি খাবার পর অনেকের পেটে অসাস্তিভাব দেখা দিতে পারে, ডায়রিয়া ও উদারাময় হতে পারে ।
***আশা করি এই পোষ্ট থেকে পাঠকেরা উপকৃত হবেন। এছাড়া যদি আপনার চুল পড়া, চুলের অকালপক্কতা রোধে, খুশকি ও মাথায় ইনফেকশন নিরাময়ে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা আপনাকে দিতে পারে স্থায়ী সমাধান।
ডাঃ হাবিবুর রহমান
No comments :
Post a Comment