লক্ষণ ও উপসর্গঃ
সাধারণ লক্ষণ
১। বার বার প্রস্রাবের জরুরী তাগিদ অনুভব করা, কখনো কখনো ব্যথা বা জ্বালা-পোড়া হওয়া, মাঝে মাঝে প্রস্রাব রক্তের মতো লাল হওয়া।
২। প্রস্রাবের গতি অত্যন্ত স্লথ হওয়া, ফোটায় ফোটায় প্রস্রাব নির্গত হওয়া।
৩। কখনো কখনো প্রস্রাব নিয়ন্ত্রণে অক্ষমতা।
প্রোস্টেটের বড় হয়ে যাওয়া
১। মাঝে মধ্যে মনে হওয়া যেন পুরোপুরি প্রস্রাব হয়নি, ওখনও ব্ল্যাডারে প্রস্রাব রয়ে গেছে।
প্রোস্টাটিটিজ
১। অন্ডকোষ এবং মলদ্বারের মধ্যবর্তীস্থানে ব্যথা হওয়া।
২। প্রস্রাবে জ্বালা-পোড়া, প্রস্রাবের সাথে রক্ত নির্গত হওয়া।
৩। জ্বর এবং কাপুনি।
৪। শরীরের পেছনে নিচের দিকে ব্যথা হওয়া।
প্রোস্টেট ক্যান্সার
প্রাথমিক অবস্থায় প্রায়ই কোন লক্ষণ প্রকাশ পায়না, আবার মাঝে মধ্যে উপরোক্ত লক্ষণগুলোই দেখা যায়। তবে পরবর্তী পর্যায়ে পেলভিস এবং শরীরের পেছনে নিম্নাঙ্গে এবং মাঝে মধ্যে অন্যান্য অংশে ব্যথা হয়।
কী করা উচিতঃ
১। যদি রাতে বার বার প্রস্রাবের তাগিদ অনুভব করেন, সেক্ষেত্রে আপনার পানীয়ের তালিকা থেকে ক্যাফেইনযুক্ত পানীয় (যেমন- চা, কফি) এবং এলকোহলযুক্ত পানীয় (যেমন- বিয়ার, মদ) ইত্যাদি ত্যাগ করুন, বিশেষত ঘুমোতে যাবার আগে এগুলো পান করবেন না।
২। উষ্ণ জলে স্নান করলে ব্যথা এবং অন্যান্য লক্ষণগুলোর সাময়িক স্বস্তি মিলে।
কখন ডাক্তার দেখাবেনঃ
১। উপরোক্ত লক্ষণগুলো যদি আপনার মধ্যে দেখা দেয়।
২। পঞ্চাশোর্ধ বয়সের পুরুষদের প্রতিবছরই তাদের মলনালীর পরীক্ষা করা উচিত যে গ্রন্থিতে কোন গোটা বা মাংসপিন্ড তৈরি হয়েছে কি না। কিছু কিছু ডাক্তার আবার রক্ত পরীক্ষা করতেও দিয়ে থাকেন (এই পরীক্ষার নাম প্রোস্টেট স্পেসিফিক এন্টাইজেন বা পিএসএ পরীক্ষা), যেটা প্রোস্টেটের ক্যান্সার আছে কি না সেটা নিরূপন করে।
৩। যেসব পুরুষের পরিবারের কারোর প্রোস্টেট ক্যান্সার হয়েছে তাদের উচিত চল্লিশ বছর বয়সের পর থেকেই প্রতিবছর এই টেস্ট করানো।
প্রস্টাটিটিজ
১। মূত্রনালীর যে কোন রোগ বা সংক্রমণ ছড়াবার আগেই চিকিৎসার ব্যবস্থা গ্রহণ করুন।
কীভাবে প্রতিরোধ করবেনঃ
প্রোস্টেট বড় হয়ে যাওয়া
১। এই রোগ প্রতিরোধের কোন জ্ঞাত উপায় নেই।
প্রোস্টেট ক্যান্সার
১। নিজের পরিবারের কারোর এই রোগ হয়েছিল কি না জানুন, যদি আপনার ভাইয়ের বা বাবার এই রোগ থেকে থাকে সেক্ষেত্রে এই রোগ হবার ঝুঁকি আপনার ক্ষেত্রে বেশি হবে।
২। প্রাণীজ চর্বি খাওয়া বর্জন করুন।
সাধারণ লক্ষণ
১। বার বার প্রস্রাবের জরুরী তাগিদ অনুভব করা, কখনো কখনো ব্যথা বা জ্বালা-পোড়া হওয়া, মাঝে মাঝে প্রস্রাব রক্তের মতো লাল হওয়া।
২। প্রস্রাবের গতি অত্যন্ত স্লথ হওয়া, ফোটায় ফোটায় প্রস্রাব নির্গত হওয়া।
৩। কখনো কখনো প্রস্রাব নিয়ন্ত্রণে অক্ষমতা।
প্রোস্টেটের বড় হয়ে যাওয়া
১। মাঝে মধ্যে মনে হওয়া যেন পুরোপুরি প্রস্রাব হয়নি, ওখনও ব্ল্যাডারে প্রস্রাব রয়ে গেছে।
প্রোস্টাটিটিজ
১। অন্ডকোষ এবং মলদ্বারের মধ্যবর্তীস্থানে ব্যথা হওয়া।
২। প্রস্রাবে জ্বালা-পোড়া, প্রস্রাবের সাথে রক্ত নির্গত হওয়া।
৩। জ্বর এবং কাপুনি।
৪। শরীরের পেছনে নিচের দিকে ব্যথা হওয়া।
প্রোস্টেট ক্যান্সার
প্রাথমিক অবস্থায় প্রায়ই কোন লক্ষণ প্রকাশ পায়না, আবার মাঝে মধ্যে উপরোক্ত লক্ষণগুলোই দেখা যায়। তবে পরবর্তী পর্যায়ে পেলভিস এবং শরীরের পেছনে নিম্নাঙ্গে এবং মাঝে মধ্যে অন্যান্য অংশে ব্যথা হয়।
কী করা উচিতঃ
১। যদি রাতে বার বার প্রস্রাবের তাগিদ অনুভব করেন, সেক্ষেত্রে আপনার পানীয়ের তালিকা থেকে ক্যাফেইনযুক্ত পানীয় (যেমন- চা, কফি) এবং এলকোহলযুক্ত পানীয় (যেমন- বিয়ার, মদ) ইত্যাদি ত্যাগ করুন, বিশেষত ঘুমোতে যাবার আগে এগুলো পান করবেন না।
২। উষ্ণ জলে স্নান করলে ব্যথা এবং অন্যান্য লক্ষণগুলোর সাময়িক স্বস্তি মিলে।
কখন ডাক্তার দেখাবেনঃ
১। উপরোক্ত লক্ষণগুলো যদি আপনার মধ্যে দেখা দেয়।
২। পঞ্চাশোর্ধ বয়সের পুরুষদের প্রতিবছরই তাদের মলনালীর পরীক্ষা করা উচিত যে গ্রন্থিতে কোন গোটা বা মাংসপিন্ড তৈরি হয়েছে কি না। কিছু কিছু ডাক্তার আবার রক্ত পরীক্ষা করতেও দিয়ে থাকেন (এই পরীক্ষার নাম প্রোস্টেট স্পেসিফিক এন্টাইজেন বা পিএসএ পরীক্ষা), যেটা প্রোস্টেটের ক্যান্সার আছে কি না সেটা নিরূপন করে।
৩। যেসব পুরুষের পরিবারের কারোর প্রোস্টেট ক্যান্সার হয়েছে তাদের উচিত চল্লিশ বছর বয়সের পর থেকেই প্রতিবছর এই টেস্ট করানো।
প্রস্টাটিটিজ
১। মূত্রনালীর যে কোন রোগ বা সংক্রমণ ছড়াবার আগেই চিকিৎসার ব্যবস্থা গ্রহণ করুন।
কীভাবে প্রতিরোধ করবেনঃ
প্রোস্টেট বড় হয়ে যাওয়া
১। এই রোগ প্রতিরোধের কোন জ্ঞাত উপায় নেই।
প্রোস্টেট ক্যান্সার
১। নিজের পরিবারের কারোর এই রোগ হয়েছিল কি না জানুন, যদি আপনার ভাইয়ের বা বাবার এই রোগ থেকে থাকে সেক্ষেত্রে এই রোগ হবার ঝুঁকি আপনার ক্ষেত্রে বেশি হবে।
২। প্রাণীজ চর্বি খাওয়া বর্জন করুন।
No comments :
Post a Comment