Blogger Tricks

হাঁটা


জিম এঙ্পার্ট, ডিউ ড্রপ
একজন সুস্থ মানুষের প্রতিদিন ২০ থেকে ৩০ মিনিট হাঁটা উচিত। সম্ভব না হলে সপ্তাহে তিন-চার দিন এক ঘণ্টা করে হাঁটুন। হাঁটার সময় নাক দিয়ে শ্বাস গ্রহণ এবং মুখ দিয়ে ছাড়ুন। এতে সহজে ক্লান্ত হবেন না এবং অনেকক্ষণ হাঁটা যাবে।
হাঁটা চার ধরনের_১. ব্রিজ ওয়াকিং, ২. জগিং, ৩.পাওয়ার ওয়াকিং ও ৪. রানিং।
ব্রিজ ওয়াকিং : হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়বেটিক রোগীদের জন্য ব্রিজ ওয়াকিং (মৃদু হাঁটা বা স্বাভাবিক হাঁটা) ভালো। যাদের খুব একটা হাঁটার অভ্যাস নেই তারা ব্রিজ ওয়াকিং দিয়ে শুরু করতে পারেন।
জগিং : স্বাভাবিকের চেয়ে জোরে হাঁটা। ব্রিজ হাঁটায় অভ্যস্ত হলে ১৫ দিন পর থেকে জগিং করুন। হার্টের সার্জারি হলে জগিং থেকে ব্রিজ কার্যকর। ওজন কমানো, ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য উপকারী।
পাওয়ার ওয়াকিং : অনেকটা দৌড়ানোর মতোই। জগিংয়ের ১৫ দিন পর থেকে শুরু করা যায়। পাওয়ার ওয়াকিং তিন ধরনের_
* হাত মুঠ করে হাঁটা_হাতের আমস লুজ করা। এক মাস করতে হবে।
* পায়ে জোর দিয়ে হাঁটা_হিপ ও থাই লুজ করা। এক মাস করতে হবে।
* কোমরকে দুই সাইড করে হাঁটা_পেট ও কোমর লুজ থাকবে। এক মাস করতে হবে।
রানিং : রানিং সবার জন্য উপযুক্ত নয়। হাঁটু, কোমর ব্যথা, গাইনি সমস্যা, উচ্চ রক্তচাপ থাকলে এটা করবেন না। টিনএজারদের জন্য বেশি ভালো, যাদের বয়স ৩৫ বছরের নিচে তাঁদের ওজন কমাতে খুব সহায়ক। এনার্জি, মেটাবলিক রেট, রক্ত সঞ্চালন বাড়ে, শরীর থেকে টকসিন বের হয়ে যায়। ত্বক ভালো থাকে।
কখন করবেন : খালি পেটে সকাল বা সন্ধ্যাবেলা করতে পারেন। বিকালবেলা করলে দুই ঘণ্টা আগে বা পরে খাবনে। হাঁটার স্টেপ বড় হবে না। হাঁটা নির্ভর করে দৈহিক উচ্চতার ওপর।

No comments :

Beingbd moved as sohoz-tech