সকাল
থেকে ভিডিও গেমস খেলায়রত শিশুটির স্বচ্ছ চোখের পেছনে হয়তো সমস্যা পাকিয়ে
উঠছে যা পরিবারের কেউ খেয়াল করছে না। সবার অজান্তে শিশুটি হয়তো মানসিক
অবসাদ, উদ্বেগ আর সামাজিক ভীতির গভীরে তলিয়ে যাচ্ছে।
ভিডিও গেমস খেলায় দীর্ঘ সময় ব্যয় করা শিশুরা এ ধরনের সমস্যায় আক্রান্ত হয়ে হয়তো স্কুলের পড়াশোনায়ও পিছিয়ে পড়ছে।
৩ হাজার শিশুর ওপর ২ বছর গবেষণা করে এমন তথ্যই পেয়েছেন সিঙ্গাপুরের কয়েকজন গবেষক।
তারা দেখেছেন, দীর্ঘ সময় ধরে ভিডিও গেম খেলায় মেতে থাকা প্রতি দশজন শিশুর একজন খেলাটিতে "আসক্ত" হয়ে পড়ে, আর অন্যদের বেশীরভাগই মানসিক সমস্যায় আক্রান্ত হয়।
এ ধরনের শিশুরা আচরণগত সমস্যা নিয়ে বেড়ে ওঠে আর অতিরিক্ত আসক্তরা আচরণগত সমস্যাসহ বিষন্নতায় আক্রান্ত হয়।
গবেষকদের একজন আইওয়া স্টেট ইউনিভার্র্সিটির 'মিডিয়া রিসার্চ ল্যাব' এর পরিচালক ডগলাস এ জেন্টাইল এমনটাই জানিয়েছেন।
"যখন তারা আসক্তি কাটিয়ে উঠতে থাকে তাদের হতাশা, উদ্বেগ ও সামাজিক ভীতিও কমে যেতে থাকে" জানান জেন্টাইল।
তিনি বলেন, বাবা-মায়েরা কিংবা স্বাস্থ্য কর্মীরা কেউই মানসিক স্বাস্থ্যে ভিডিও গেমসের প্রভাব নিয়ে সচেতন নয়।
"আমরা ভিডিও গেমকে শুধুমাত্র বিনোদন হিসেবে দেখি অথবা শুধু খেলা বলে ভাবি আর ভুলে যাই বিনোদনও আমাদের আক্রান্ত করতে পারে।
রয়টার্স হেলথকে এক ই-মেইলের মাধ্যমে জানান জেন্টাইল।
তবে গবেষণার এ ফলাফলের সমালোচনা করে যুক্তরাজ্যের নটিংহাম ট্রেন্ট ইউনিভার্সিটির 'ইন্টারন্যাশনাল গেমিং রিসার্চ ইউনিট' এর পরিচালক বলেন, এ গবেষণা ত্র"টিমুক্ত নয়।
তিনি বলেন, "যদি সত্যিই ১০ শতাংশ শিশু ভিডিও গেমসে আসক্ত হত তাহলে প্রতিটি বড় শহরেই ভিডিও গেমস আসক্তদের জন্য ক্লিনিক খোলা হয়ে যেত।"
তিনি বলেন এই 'ভিডিও গেমসে আসক্তি ও মানসিক অসুস্থতা' ধারণাটি মনোচিকিৎসক ও মনোবিজ্ঞানীদের কাছে এখনও গ্রহণযোগ্য গবেষণা নয়।
ভিডিও গেমস খেলায় দীর্ঘ সময় ব্যয় করা শিশুরা এ ধরনের সমস্যায় আক্রান্ত হয়ে হয়তো স্কুলের পড়াশোনায়ও পিছিয়ে পড়ছে।
৩ হাজার শিশুর ওপর ২ বছর গবেষণা করে এমন তথ্যই পেয়েছেন সিঙ্গাপুরের কয়েকজন গবেষক।
তারা দেখেছেন, দীর্ঘ সময় ধরে ভিডিও গেম খেলায় মেতে থাকা প্রতি দশজন শিশুর একজন খেলাটিতে "আসক্ত" হয়ে পড়ে, আর অন্যদের বেশীরভাগই মানসিক সমস্যায় আক্রান্ত হয়।
এ ধরনের শিশুরা আচরণগত সমস্যা নিয়ে বেড়ে ওঠে আর অতিরিক্ত আসক্তরা আচরণগত সমস্যাসহ বিষন্নতায় আক্রান্ত হয়।
গবেষকদের একজন আইওয়া স্টেট ইউনিভার্র্সিটির 'মিডিয়া রিসার্চ ল্যাব' এর পরিচালক ডগলাস এ জেন্টাইল এমনটাই জানিয়েছেন।
"যখন তারা আসক্তি কাটিয়ে উঠতে থাকে তাদের হতাশা, উদ্বেগ ও সামাজিক ভীতিও কমে যেতে থাকে" জানান জেন্টাইল।
তিনি বলেন, বাবা-মায়েরা কিংবা স্বাস্থ্য কর্মীরা কেউই মানসিক স্বাস্থ্যে ভিডিও গেমসের প্রভাব নিয়ে সচেতন নয়।
"আমরা ভিডিও গেমকে শুধুমাত্র বিনোদন হিসেবে দেখি অথবা শুধু খেলা বলে ভাবি আর ভুলে যাই বিনোদনও আমাদের আক্রান্ত করতে পারে।
রয়টার্স হেলথকে এক ই-মেইলের মাধ্যমে জানান জেন্টাইল।
তবে গবেষণার এ ফলাফলের সমালোচনা করে যুক্তরাজ্যের নটিংহাম ট্রেন্ট ইউনিভার্সিটির 'ইন্টারন্যাশনাল গেমিং রিসার্চ ইউনিট' এর পরিচালক বলেন, এ গবেষণা ত্র"টিমুক্ত নয়।
তিনি বলেন, "যদি সত্যিই ১০ শতাংশ শিশু ভিডিও গেমসে আসক্ত হত তাহলে প্রতিটি বড় শহরেই ভিডিও গেমস আসক্তদের জন্য ক্লিনিক খোলা হয়ে যেত।"
তিনি বলেন এই 'ভিডিও গেমসে আসক্তি ও মানসিক অসুস্থতা' ধারণাটি মনোচিকিৎসক ও মনোবিজ্ঞানীদের কাছে এখনও গ্রহণযোগ্য গবেষণা নয়।
No comments :
Post a Comment